মুখোমুখি প্রথম বলে সিঙ্গেল নিয়েছেন। তবে সে শটের টাইমিংয়েই যেন ফুটে উঠেছে, কী দুর্দান্ত ফর্মে আছেন হাইনরিখ ক্লাসেন। মার্করামের আউটের পর ক্রিজে এসেছেন তিনি।
সাকিবের ওপর চড়াও হয়েছিলেন। কিন্তু শট খেলার পরই যা বোঝার বুঝে যান মার্করাম। লং অফে থাকা লিটন দাসকে পার করাতে পারেননি। গুরুত্বপূর্ণ সময়ে উইকেটের দেখা পেল বাংলাদেশ। ডি কক ও মার্করামের জুটি ভেঙেছে ১৩১ রানে।
৩৬ রানে ২ উইকেট হারিয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। সেখান থেকে ১০০ রানের জুটি গড়লেন ডি কক ও মার্করাম। উইকেটের খোঁজে মিরাজকে ২৬তম ওভারে ফিরিয়েছেন সাকিব, কিন্তু তাঁর ওভারে মার্করাম মেরেছেন দুই চার। শেষ বলে কাট করে মারা চারে ফিফটিও হয়ে গেছে তাঁর। এবারের বিশ্বকাপে ৫ ম্যাচে তৃতীয়বার ৫০ পেরোলেন দক্ষিণ আফ্রিকার ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক।
৩ ওভার পর সরে গিয়েছিলেন সাকিব। মাঝে মাহমুদউল্লাহকে দিয়ে করিয়েছেন ৩ ওভার। ২৫তম ওভারে আবার বোলিংয়ে ফিরেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। সাকিবের ওভারে এসেছে ৫ রান। সর্বশেষ ১০ ওভারে দক্ষিণ আফ্রিকা তুলেছে ৬৪ রান। ডি কক ও মার্করাম শক্ত একটা ভিতই দাঁড় করিয়েছেন।
সর্বশেষ ছক্কাটি মেরেছেন মাহমুদউল্লাহকে, রিভার্স শটে ডিপ থার্ডের ওপর দিয়ে। ডি কক ইনিংস গড়েছেন দারুণভাবে, স্পিনারদের বিপক্ষে পায়ের কাজ দুর্দান্ত। দক্ষিণ আফ্রিকাকে আটকাতে তাঁকে দ্রুত ফেরাতে হবে, সেটি বলাই যায়।
২০তম ওভারে সপ্তম বোলার হিসেবে এসেছেন মাহমুদউল্লাহ। তাঁর প্রথম ওভারে এসেছে মাত্র একটি সিঙ্গেল। ১৫ থেকে ১৯তম ওভারের মধ্যে উঠেছিল ৩৮ রান। মাহমুদউল্লাহ একটু লাগাম পরিয়েছেন সে গতিতে। চাপ ধরে রাখতে পারবে বাংলাদেশ?
মার্করামের সঙ্গে ডি ককের জুটি অবিচ্ছিন্ন ৬৩ রানে।