বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান বলেছেন, ‘বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসে দুর্নীতি আছে কি না, তা আগে খতিয়ে দেখতে হবে। তারপর সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
আজ রবিবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
ফারুক খান বলেন, ‘আমি আগেও এই মন্ত্রণালয়ে ছিলাম। সুতরাং এখানকার কর্মকাণ্ড সম্পর্কে আমি জানি। সেই অভিজ্ঞতার আলোকে যে কাজগুলো চলছে সেগুলো যাতে দ্রুত শেষ হয় সেদিকটা দেখব। যাত্রী সেবা, লাগেজ হ্যান্ডেলিং কীভাবে আরও উন্নতি করা যায় এবং কীভাবে আরও নতুন নতুন ডেস্টিনেশনে বিমান যেতে পারে সেগুলো দেখার চেষ্টা করব।’
বিমানে অনেক দুর্নীতি আছে, সেটি নিয়ে আপনার অবস্থান কি জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, ‘বিমানের দুর্নীতি আছে সেটা তো আমি স্বীকার করি না। আমাকে আগে দেখতে হবে। প্রথমেই সেটি বলব কেন? লেটস সি।’
কোনো কর্মপরিকল্পনা আছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কর্মপরিকল্পনায় কোনো মন্ত্রণালয় কি করবে সেটি বলা আছে, সেই কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করব। এর বাইরে বিভিন্ন সময় যে বিষয়গুলো আলোচনায় আসবে সেগুলো করব।’
দেশের পর্যটন খাত নিয়ে তিনি বলেন, ‘পর্যটন খাতে আমাদের অপার সম্ভাবনা আছে। কীভাবে সেই সম্ভাবনা নিয়ে কাজ করা যায় সেগুলো দেখব।’